শনিবার, জানুয়ারী ০৬, ২০১৮

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ দিয়ে ইউটিউব থেকে যেকোন ভিডিও ডাউনলোড করুন 144p 240p 360p 480p 640p 720p 1080p

আমরা অনেকে ভিডিও ডাউনলোড করি ফেইসবুকে অথবা Youtube থেকে কম্পিউটার দিয়ে কিন্তু মোবাইলে দিয়ে পারি না, মোবাইল দিয়ে পারলেও মনের মত ভাল Apps পাইনা।
তাই আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম Youtube এর ভিডিও ডাউনলোড করার সুন্দর একটি Apps এই Appsটি ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।
তাহলে আর দেরি কেন এখনই ডাউনলোড করে নিন এই চমৎকত কার Apps টি। আর উপভোগ করুন ইউটিউব ভিডিও।
ব্যবহার করার নিয়মঃ
অন্য সব Apps এর মতই আপনি এই আপসটি আপনার Android মোবাইলে ইন্সটল করুন।
তারপর Apps টি চালু করেন।
এবার সার্চ বক্সে আপনার পছন্দের ভিডিও এর নাম লিখুন।
তারপর সার্চ বাটনে ক্লিক করলে আপনার নাম অনুযায়ী ইউটিউব চলে যাবে, এবার পছন্দের ভিডিও এর উপর ক্লিক করুন।
এবার ভিডিও টি ক্লিক করলে অপ্সহন আসবে কত পিক্সেল ডাউনলোড করবেন
তারপর ইচ্ছামত পিক্সেলে ক্লিক করুন  তাহলে ভিডিও ডাউনলোড হওয়া শুরু হবে এভাবে আপনি ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।
ভালো লাগলে টিউমেন্ট করতে ভুলবেন না, আজ এই পর্যন্ত।
আল্লাহ হাফেজ
আশা করি আপনারা উপক্রিত হবেন। সব ফাইল কাজ করবে। এবং কোনো প্রশ্ন থাকলে করবেন। কিন্তু বিসয়ের বাইরে কেউ কিছু বলবেন না,
যেমন লিঙ্ক কাজ করে না, অ্যাপ কাজ করে না, কারও কাছে আগের থেকে থাকলে ভাল কিন্তু অন্যদের নিরুতসাহিত করবেন না।

মঙ্গলবার, জানুয়ারী ২৮, ২০১৪

:: মোবাইলের নানা প্রকার স্ক্রীন সম্পর্কে জেনে নিন ::

আশা করি সবাই ভালো আছেন :)
              মোবাইলের বিজ্ঞাপনের সময় আমরা দেখি যে সেখানে মোবাইলের স্ক্রীন টাইপ লেখা রয়েছে। কিন্তু আমরা অনেকেই এই স্ক্রীন টাইপ সম্পর্কে তেমন একটা জানি না। তাই আজ আমি আপনাদের মোবাইলের বিভিন্ন ধরনের স্ক্রীনের নাম ও তাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি। নতুন মোবাইল যারা কিনতে চাইছেন তারা জেনে রাখতে পারেন। আশা করি কাজে লাগবে।

TFT LCD Display :
                এটি সবচেয়ে বেশি প্রচলিত স্ক্রীন টাইপ। পুরানো মডেলের মোবাইলগুলো থেকে শুরু করে কম বাজেটের স্মার্টফোনগুলোতেও এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। TFT এর পুর্নরুপ হলো Thin Film Transistor Technology. আর LCD এর পুর্নরুপ হলো Liquid Crystal Display. খারাপ কোয়ালিটির TFT LCD ডিসপ্লে যুক্ত মোবাইলে রঙ ফ্যাকাশে দেখাবে এবং স্ক্রীনের সাইড দিয়ে তাকালে অন্ধকার দেখা যাবে। ভাল কোয়ালিটির স্ক্রীন বেশি উজ্জ্বল হবে আর যেকোন দিক দিয়ে তাকালেই মোটামুটি পরিস্কার দেখা যাবে। সূর্যের আলোতে এই স্ক্রীনে পরিস্কার দেখতে অসুবিধা হয়। এ ধরনের ডিসপ্লেতে ব্যাটারীর খরচ বেশি হয় তবে এটি তৈরী করা যায় অনেক সস্তায়। তাই কম ও মাঝারী দামের সেটের এই ডিসপ্লে বেশি ব্যবহার করা হয়।

IPS LCD Display:
               IPS এর পুর্নরুপ হলো In-Plane Switching. এটি TFT LCD Display থেকে উন্নত। এই স্ক্রীনের ডিসপ্লে কোয়ালিটি ভালো এবং ব্যাটারী কম খরচ হয়। এটি সাধারন LCD থেকে বেশী দামের বলে বেশী দামের স্মার্টফোনগুলোতে ব্যবহার করা হয়।

OLED Display:
                 OLED এর পুর্নরুপ হলো Organic Light Emitting Diode. এটি LCD থেকে ভালো কোয়ালিটির মোবাইল স্ক্রীন। এই ডিসপ্লে অনেক উজ্জ্বল,কৌনিক দিক থেকে সহজেই দেখা যায় এবং বেশ হালকা।

AMOLED Display:
                AMOLED এর পুরোটি হলো Active Matrix Organic Light Emitting Diode. এই ডিসপ্লের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো পিক্সেলগুলো নিজ থেকেই আলো তৈরী করতে পারে যার কারনে আপনি সূর্যের আলোতেও কোন সমস্যা ছাড়াই দেখতে পারবেন। OLED স্ক্রীনের মতই এর ডিসপ্লে অনেক উজ্জল,শার্প এবং হালকা। হাই কোয়ালিটির স্মার্টফোনগুলোতে এই স্ক্রীন এখন অনেক ব্যবহার করা হয়। Super AMOLED Display: এটি AMOLED ডিসপ্লে এর আধুনিক ভার্সন। স্যামসং এর গ্যালাক্সী স্মার্টফোনগুলোতে ব্যবহার করা হয়। এই ডিসপ্লে সবচাইতে হালকা ডিসপ্লে। এবং ব্যাটারীর খরচও আগের থেকে কম হয়। Super LCD (SLCD): এটি LCD স্ক্রীনের আধুনিকতম সংস্করন। এই ডিসপ্লেতেও সূর্যের আলোতে সহজেই দেখা যায়। এছাড়াও AMOLED স্ক্রীন থেকে রঙ আরো ভালোভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারে।

Retina Display:
              এই স্ক্রিনটি শুধুমাত্র আইফোনে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এর নাম রেটিনা ডিসপ্লে বলা হয় কেননা মানুষের সাধারন চোখ দিয়ে পিক্সেলগুলোকে আলাদা করা বোঝা সম্ভব নয়। এর ছবির কোয়ালিটি,শার্পনেস খুবই উন্নত মানের।

Gorilla Glass:
                গরিলা গ্লাস হলো alkali-alluminium যৌগের তৈরী শক্ত ও মজবুত ডিসপ্লে। এটি আপনার মোবাইলের স্ক্রীনকে দাগ,আচড়,ঘষা-মাজা এমনকি হাতুরীর শক্ত আঘাত থেকেও রক্ষা করবে। বর্তমানে Corning কোম্পানীর গরিলা গ্লাস বেশিরভাগ স্মার্টফোনে ব্যবহার করা হয়।

Resistive Touchscreen:
                  এ ধরনের টাচস্ক্রীনে পর্দায় দুটি স্তর থাকে। প্রথম ও ২য় স্তরের মাঝে ফাকা স্থান থাকে। প্রথম স্তরে চাপ পড়ার ফলে মাঝের ফাকা অংশটি বেকিয়ে গিয়ে ২য় স্তরে চাপ পড়বে। এবং তারপর মোবাইলের প্রসেসরে সংকেত পাঠাবে। আর এভাবেই এই টাচ কাজ করে। Resistive Touchscreen আঙ্গুল বাদেও যেকোন কিছু দিয়ে টাচ করে ব্যবহার করা যায়। এতে স্ক্রীনে বেশি চাপ দিতে হয় এবং মাঝে মাঝে ঠিক জায়গামত চাপ পড়েনা। স্টাইলাস ব্যবহারের জন্য এই স্ক্রীন উপযোগী। Resistive Touch যেভাবে কাজ করে থাকে

Capacitive Touchscreen:
                এ ধরনের টাচ স্ক্রিনে শুধুমাত্র মানুষের হাতের স্পর্শের মাধ্যমেই কাজ করা যায়। এটির ডিসপ্লেতে স্পর্শ করার সাথে সাথেই ইলেক্ট্রোস্টাকিক ফিল্ড তৈরী হয় এবং দ্রুত প্রসেসরে সিগনাল পৌছানোর মাধ্যমে কাজ করে। Capacitive Touchscreen বেশি দামের আধুনিক স্মার্টফোনগুলোতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এটি ব্যবহার আরামদায়ক। তবে মানুষের আঙ্গুল বা অংগ ব্যাতিত অন্য কিছু দিয়ে টাচ করা যায়না। আজ এ পর্যন্তই রইলো। আমার পোস্টটি কেমন হয়েছে জানাবেন। কোন ভুল থাকলে কমেন্টে বলবেন।

রবিবার, জানুয়ারী ১২, ২০১৪

PC চালান Android ফোন দিয়ে(Display+Control)

কেমন হয় যদি টেবিলে থাকা কম্পিউটারটি লেপের মধ্যে থেকে Android ফোন দ্বারা পরিচালিত (Display+Control) করা যায়! নিশ্চই শীতের রাতে একটু উষ্ণ অনুভব হবে। আর এ কাজটি আমরা করতে পারি Virtual Network Computing (VNC ) দ্বারা। চলুন শুরু করা যাক – Computer: * আপনার Wi-Fi সম্বলিত PC এর জন্য এখান থেকে VNC Server (RealVNC) এবং এখান থেকে Activation key ডাউনলোড করে নিন। * ইন্সটল শেষে key দিয়ে অ্যাকটিভ করে নিন। * সব ঠিক থাকলে নিচের ছবির মত দেখাবে এবং আপনার PC এর IP address পাবেন (Internet connection Off থাকা অবস্থায়) -
Note: PC এর সাথে মোবাইল কানেক্ট করার জন্য PC তে Wi-Fi Hotspot তৈরি করতে হবে। এ জন্য Connectify ব্যবহার করতে পারেন। Mobile: * মোবাইলকে PC এর সাথে Wi-Fi দ্বারা কানেক্ট করুন। * Viewer download করে আপনার Android Mobile এ Install করে নিন।
* VNC Viewer ওপেন করে PC এর IP address এবং পছন্দমত নাম দিন।
* এবার Connect করুন।
* এবার আপনার PC এর UserName এবং Password দিয়ে OK করুন। এবং
* উপভোগ করুন -

সোমবার, ডিসেম্বর ৩০, ২০১৩

অ্যান্ড্রয়েড ফোন দিয়ে কম্পিউটারে ইন্টারনেট চালানো যায় তার নিয়ম...........

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। বর্তমানে symhony ও walton স্বল্প মুল্যে android পন্য বাজারে ছাড়ায় তরুনদের মাঝে এ সকল পন্য (স্মার্ট ফোন) কেনার হিড়িক পরে গেছে। স্মার্ট ফোনের অনেক সুবিধার মধ্যে একটি হচ্ছে apps ইউজ করার সুবিধা। আমরা সবাই কম্পিউটার এ ইন্টারনেট ব্যাবহার করি, কেউ ব্লুটুথ দিয়ে কেউ আবার মডেম দিয়ে, আজ আমি আপনাদের দেখাবে কিভাবে ব্লুটুথ/মডেম ছাড়া অ্যান্ড্রয়েড ফোন দিয়ে কম্পিউটারে ইন্টারনেট চালানো যায় তার নিয়ম, তাহলে আসুন নিয়ম টা শিখে নিই। প্রথমে কেবল দিয়ে অ্যান্ড্রয়েড ফোন কে কম্পিউটার এর সাথে ডাটা ক্যাবলের মাধ্যমে সংযুক্ত করে নিন। তারপর নিচের নিয়মগুলো ভাল করে অনুসরণ করি।
প্রথমে Media Device (MTP) এখানে টিক চিহ্ন দিন।
তারপর Settings>>Developer options> USB Debugging এর ফাকা বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে সিলেক্ট করুন। এবার Settings>Wireless & Networks>Tethering & portable hotspot গিয়ে USB tethering টিক চিহ্ন দিয়ে দিন উপরের মত করে।
ব্যাস হয়ে গেল কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ, এবার ইচ্ছামত ইন্টারনেট ব্যবহার করুন কম্পিউটারে। আর হ্যাঁ একটি কথা আপনার সিমে কিন্তু মেগাবাইট থাকতে হবে না হলে কিন্তু হবে না।